হাওজা নিউজ বাংলা রিপোর্ট অনুযায়ী, ডমনপুর ৷ বোলপুর ৷ শান্তিনিকেত থেকে দশ কিঃমিঃ দূরে ইমামবাড়া ওন ও মুহাম্মাদের আয়োজনে চল্লিশার অনুষ্টান হয় ৷
প্রায় দু হাজারের নারী পুরুষ তরুন যুবক দ্বারা সমেবত আযাদারী অনুষ্টানটি হযে উঠে যেন কারবালা ৷ শোকের দ্বারা ঐক্য ইত্তেহাদ ও প্রেমের বহিঃপ্রকাশ, তার সাথে সাথে দ্বীনে মুহাম্মাদির যুক্তি ভিত্তিক আলোচনা ৷
উপস্থিত ছিলেন কারবালা নগরের প্রতিষ্টাতা জনাব সৈয়দ রাসাদাত আলী আল কাদরী সাহেব ৷ যিনি তার উজ্বল উপস্থিতিতে মানুষকে জ্ঞান ও হিকমতের দিকে আহ্বায়ন করেন ৷
উক্ত অনুষ্টানকে লক্ষ্য করে আমন্ত্রিত নোহাখান হিসাবে দিল্লি থেকে উপস্থিত হয়েছিলেনঃ জনাব মুহাম্মাদ রেজা গোপালপুরী ৷ যিনি তার অসাধারণ সুরেলা কন্ঠে নোহা পরিবেশন করে উপস্থিত আযাদারীর মনকে শোকের কারবালায় পৌঁছে দেন ৷
আমন্ত্রিত প্রধান বক্তা হিসাবে উপস্থিত ছিলেন channel WIN মুম্বাই থেকে আগত মওলানা সেখ সাবির রেজা সাহেব, যিনি দীর্ঘ সময় ধরে ঐতিহাসিক, বাস্তব পরিস্থিতি ও ইমাম হুসাইন আঃএর মর্যাদাসহ দ্বীনে হকিকত তুলে ধরেন ৷
আমন্ত্রিত বক্তা হিসাবে উপস্থিত ছিলেন উত্তর চব্বিস পরগণার আমরুলগাছা জামা মসজিদের পেশ ইমাম সুবক্তা মওলানা আলী আসগার সাহেব ৷ হক ও বাতিলের সীমারেখার উপরে আলোকপাত করেন ৷
আমন্ত্রিত বক্তা হিসাবে উপস্থিত ছিলেন হলদিয়া কুমার গ্রামের জামা মসজিদের পেশ ইমাম মওলানা মুনির আব্বাস নাজাফি সাহেব ৷ সালাতের ব্যাখ্যা সংক্রান্ত বিষয়ের উপরে আলোচনাকে তুলে ধরে মুনির সাহেব বলেনঃ কারবালায় দুই দলের কাছে দ্বীন ছিলো, নামাজ ছিলো, রোজা ছিলো ৷ কিন্তু আমরা কার থেকে নামাজ নেবো ?? অবশ্যই হুসাইনের থেকে নামাজ নেবো ৷
উপস্থিত ছিলেন আমন্ত্রিত বক্তা ও লেখক জমাব মুস্তাক আহমদ ৷
চ্যানেল সত্যের পথে পত্রিকার সম্পাদক, কবি ও লেখক হিসাবে পরিচিত ৷ তিনি পুরো অনুষ্টানটি পরিচালনা ৷
সন্ধ্যা থেকে অনুষ্টান শুরু হয়, শেষ হয় প্রায় রাত্রী বারোটার সময় ৷